October 7, 2024, 4:22 pm

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

হেঁচকি উঠলে যা করতে

হেঁচকি উঠলে যা করতে

ডিটেকটিভ লাইফস্টাইল ডেস্ক

 

হেঁচকি একটি অতিসাধারণ সমস্যা যা কয়েক মিনিটের মধ্যে এমনিতেই সেরে যায়।

বক্ষ ও উদরের মধ্যবর্তী ঝিল্লির পর্দা বা মধ্যচ্ছেদার সংকোচন কিংবা স্বরতন্ত্রী কোনো কারণে বাঁধা প্রাপ্ত হলে ‘হিক’ শব্দ হয়, এটাই হেঁচকি। সমস্যাটা গুরুতর না হলেও খাওয়ার সময় কিংবা বিশেষ কোনো পরিস্থিতিতে তা বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দিতে পারে।

স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের ওপর প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে দ্রæত এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কয়েকটি উপায় জানানো হল।

দম বন্ধ রাখা: কিছুক্ষণ দম আটকে রাখলে ফুসফুসে কার্বন-ডাই-অক্সাইড জমা হয় যা মধ্যচ্ছেদা শিথিল করে। তাই হেঁচকি বন্ধ করার সবচাইতে সহজ ও সাধারণ উপায় শ্বাস আটকে রাখা।

চিনি গেলা: এক চামচ চিনি সরাসরি গিলে ফেলার মাধ্যমে হেঁচকি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চিনি ‘ভেগাস’ স্নায়ুর উপর প্রভাব ফেলে যা মস্তিষ্ক এবং পাকস্থলী দুইয়ের সঙ্গেই সংযুক্ত। একারণে হেঁচকি সারাতে চিনি উপকারী।

কাগজের ঠোঙায় দম নেওয়া: দম আটকে রাখা আর কাগজের ঠোঙার মধ্যে শ্বাস নেওয়া একইভাবে কাজ করে। কাগজের ঠোঙায় দম নেওয়ার কারণে রক্তে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যায় যা মধ্যচ্ছেদার সংকোচন প্রতিরোধ করে।

বুকের কাছে হাঁটু: হাঁটু বুকের কাছে টেনে এনে কিছুক্ষণ ধরে রাখলেও মধ্যচ্ছেদার ওপর চাপ কমে। ফলে হেঁচকি সেরে যায়। তবে পদ্ধতিটির জন্য সময় দিতে হবে, কয়েক বার তা অনুসরণ করতে হবে।

টক খাওয়া: ভিনিগার, লেবু কিংবা অন্যান্য টক খাবার খাওয়া মাধ্যমেও হেঁচকি সারানো যায়। পদ্ধতিটি খুবই সহজ, এক ফালি লেবু জিহŸার উপর রেখে চুষে খেতে হবে। অথবা জিহŸার উপর কয়েক ফোঁটা কিংবা এক চা-চামচ পরিমাণ ভিনিগার নিলেও কাজ হবে।

মধু কিংবা পিনাট বাটার: পিনাট বাটারের মানসিক প্রশান্তি দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এবং শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। মধুও কাজ করে একইভাবে। তাই হেঁচকি উঠলে এক চা-চামচ পিনাট বাটার কিংবা কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে এক চা-চামচ মধু খেয়ে নিতে পারেন।

ঠাণ্ডা পানি: ঠাণ্ডা পানিতে কিছুক্ষণ পরপর চুমুক দেওয়া কিংবা তা দিয়ে গার্গল করলে হেঁচকি থেকে নিরাময় মিলবে। মধ্যচ্ছেদার সংকোচক রোধে পানি অত্যন্ত উপকারী।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর